ভালোবাসার অর্থ কি?
বলতে পারিস??
ভালোবাসার অর্থ যদি হয় সারাদিন তোকে
মিস করা তাহলে ভালোবাসি তোকে…!!
ভালোবাসার অর্থ যদি হয় চোখ বুজলেই তোর
মুখটি আকাশের মতো ভেসে উঠা তাহলে ভালোবাসি তোকে…!!
ভালোবাসার অর্থ যদি হয় সারাক্ষণ তোর
স্মৃতিতে ডুবে থাকা তাহলে ভালোবাসি তোকে……
Tuesday, July 17, 2018
Monday, July 16, 2018
Friday, July 13, 2018
ভ্যানগাড়ি ওয়ালার ভালবাসার গল্প
একটি বার পড়ে দেখেন,,,,,,,
অসাধারণ এক জন ভ্যান গাড়িভওয়ালার গল্প।
ভ্যান চালাই। বিয়ে করেছিলাম
আজ থেকে এক বছর আগে।আমার মতই এক
গরীবের মেয়েকে বউ করে এনেছিলাম আমি। ,
অভাবের সংসারটা খুব সুন্দর করে সাজিয়ে
নিয়েছিলো ও।বুঝতে পারি বউ আমায় খুব ভালবাসে।
আমি যখন ভ্যান নিয়ে বাড়ি ফিরি,ও আমার জন্য
গোছলের পানি তুলে দেয়।মাঝেমাঝে আমিও অবশ্য তুলে দেই।
বাড়িতে কারেন্ট নাই,খেতে বসলে ও পাখা দিয়ে
বাতাস করে।
গরমের রাতে দুজনে অদল বদল করে পাখা দিয়ে
বাতাস করি,ভবিষ্যৎটাকে সাজানোর গল্প করি দুজনে। গল্প করতে করতে কখন যে ঘুমিয়ে যেতাম
বুঝতে পারতামনা।
,
একদিন ভ্যানে করে এক সাহেবের মাল নিয়ে ওনার বাড়িতে গেলাম, দেখলাম তারা
দুজনে মিলে অনেক গল্প করছে। সাহেবদের কাছে শুনতাম তারা যেদিন বিয়ে
করেছে সেদিন আসলে তারা নাকি অনুষ্ঠান, পার্টি না
কি জানি করে ।এই সব আমার জানা নেই।
যখন শুনতাম আমারো ইচ্ছে করত বউকে একটা
শাড়ী কিনে দিতে।বউকে যে খুব ভালবাসি আমি। কিন্তু পারিনা।অভাবের সংসার, দিন আনি দিন
খাই।তাই একটা মাটির ব্যাংক কিনেছিলাম।ওটাতে রোজ
দু'চার টাকা করে
ফেলতাম।
, দেখতে দেখতে অভাবের সংসারে আজ একটা
বছর হয়েগেল।
আজ সকালে
ভ্যান নিয়ে বের হবার আগে বউ যখন রান্না ঘরে
গেল তখন বউকে না জানিয়ে লুকিয়ে রাখা মাটির ব্যাংকটা বের করে ভেঙ্গে দেখলাম সেখানে
প্রায় ৪৮০ টাকা হয়েছে।
বাসা থেকে বের হবার আগে বউকে বলেছিলাম,
আজ বাড়িতে ফিরতে দেরী হবে।
বউ মাথা নাড়ে,বলে ভালো কইরা থাকবেন। চলেগেলাম ভ্যান নিয়ে।
সারাদিন রিক্সা চালিয়ে সন্ধ্যা সাতটায় মার্কেটে
গিয়েছিলাম
বউয়ের জন্যে একটা শাড়ী কেনার জন্য।
আজরাতে বউকে দিব। ,
ঘুরে ঘুরে অনেক শাড়ীই দেখছিলাম,পছন্দ হয়
কিন্তু দামের জন্য বলতে পারিনা।
অবশেষে দোকানীকে বললাম,
--ভাই এই কাপড়টার দাম কত? --১৫০০ টাকা।
আমার কাছে তো আছে মাত্র ৪৮০ টাকা।তাই ফিরে
আসলাম। মার্কেট থেকে বের হয়ে
বাহিরে বসে থাকা দোকানদারদের থেকে ৪৮০
টাকায় একটা শাড়ী কিনে নিয়ে বাড়িতে চলে আসি। মাঝেমধ্যে ভাবি,এই দোকান গুলো যদি না
থাকত,তাহলে কত কষ্ট হত আমাদের মত গরিবদের।
ফুরফুরে মেজাজে বাড়িতে ঢুকলাম।
অনেকদিন পর বউকে কিছু একটা দিতে
পারব,ভাবতেই বুকটা খুশিতে ভরে উঠছে বারবার। ,
রাতে খেয়ে ঘুমিয়ে পরার ভান করে শুয়ে আছি।
বারটা বাজার
অপেক্ষায় চোখ বন্ধ করে আছি।
কল্পনার জগতে ভাসছিলাম,বউকে দেবার পর বউ কি বলবে?কতটা খুশি হবে?
__
রাত বারটা বেজে গেল।বউকে ডেকে
তুললাম।
ডেকে তুলে বউয়ের হাতে শাড়ীটা তুলে দিয়ে
বললাম, বউ আজ আমাদের বিবাহ বার্ষিকী।আজকের
তারিখে তুমি আমার এই কুড়ে ঘরটাতে এসেছিলে।
আমার পক্ষথেকে তোমার জন্য এই ছোট্ট
উপহার। বউ শাড়িটা বুকে জড়ায়,চোখ দিয়ে পানি ঝরতে
থাকে ওর।
তারপর উঠে গিয়ে ট্রাঙ্কটা খুলে শাড়িটা রেখে
দেয়।
তারপর কি যেন বের করে।
আমি উকি মেরে দেখার চেষ্টা করেও দেখতে
পাইনা।
বউ ট্রাঙ্কটা বন্ধ করে আমার হাতে
একটা লুঙ্গি দিল।কিছুটা অবাক হয়ে গেলাম আমি। কারন টাকা পেল কোথায়? জিজ্ঞাসা করলাম,
--টাকা পেলে কোথায় তুমি?
--অনেকদিন আগে থেকে প্রত্যেকদিন একমুঠ
করে চাল খাবারের চাল থেকে আলাদা করে
জমিয়ে রাখতাম।জমিয়ে জমিয়ে কিছুদিন আগে পাশের বাসার ভাবির কাছে বিক্রি করে দিছি।সেই টাকা
দিয়ে লুঙ্গি কিনছি।ভাবছিলাম আজকে দিব, আপনি তো
এসেই ঘুমিয়ে পরলেন।তাই ঠিক করছিলাম কাল
সকালে দিবো।
আমি কিছু বলতে পারলামনা।শুধু লুঙ্গিটা উল্টিয়েপাল্টিয়ে
দেখছিলাম।
তারপর বললাম,শুনছি বড় সাহেবরা নাকি বিয়ের দিন
তারিখে কেক কাটে।
বউ বলে,আমাদের কি অত টাকা আছে? --বাসায় মুড়ি আছে।
--যাও সরিষার তেল দিয়ে মুড়ি নিয়ে এসো।সাথে
একটা কাঁচামরিচ
আর একটা পিয়াজ আনিও। --আচ্ছা দাড়ান আনতেছি।
টিনের ফাক আর জানালা দিয়ে চাঁদের আলো
আসতেছে।দুজন জানালার পাশে বসে মুড়ি খাচ্ছি,
আমাদের প্রথম বিবাহ বার্ষিকী পালন করছি
__ ছোট ছোট গিফট আর অফুরন্ত ভালবাসায় বেঁচে
থাকুক আমাদের মত ভ্যান গাড়ি ওয়ালাদের জীবন..,,
অসাধারণ এক জন ভ্যান গাড়িভওয়ালার গল্প।
ভ্যান চালাই। বিয়ে করেছিলাম
আজ থেকে এক বছর আগে।আমার মতই এক
গরীবের মেয়েকে বউ করে এনেছিলাম আমি। ,
অভাবের সংসারটা খুব সুন্দর করে সাজিয়ে
নিয়েছিলো ও।বুঝতে পারি বউ আমায় খুব ভালবাসে।
আমি যখন ভ্যান নিয়ে বাড়ি ফিরি,ও আমার জন্য
গোছলের পানি তুলে দেয়।মাঝেমাঝে আমিও অবশ্য তুলে দেই।
বাড়িতে কারেন্ট নাই,খেতে বসলে ও পাখা দিয়ে
বাতাস করে।
গরমের রাতে দুজনে অদল বদল করে পাখা দিয়ে
বাতাস করি,ভবিষ্যৎটাকে সাজানোর গল্প করি দুজনে। গল্প করতে করতে কখন যে ঘুমিয়ে যেতাম
বুঝতে পারতামনা।
,
একদিন ভ্যানে করে এক সাহেবের মাল নিয়ে ওনার বাড়িতে গেলাম, দেখলাম তারা
দুজনে মিলে অনেক গল্প করছে। সাহেবদের কাছে শুনতাম তারা যেদিন বিয়ে
করেছে সেদিন আসলে তারা নাকি অনুষ্ঠান, পার্টি না
কি জানি করে ।এই সব আমার জানা নেই।
যখন শুনতাম আমারো ইচ্ছে করত বউকে একটা
শাড়ী কিনে দিতে।বউকে যে খুব ভালবাসি আমি। কিন্তু পারিনা।অভাবের সংসার, দিন আনি দিন
খাই।তাই একটা মাটির ব্যাংক কিনেছিলাম।ওটাতে রোজ
দু'চার টাকা করে
ফেলতাম।
, দেখতে দেখতে অভাবের সংসারে আজ একটা
বছর হয়েগেল।
আজ সকালে
ভ্যান নিয়ে বের হবার আগে বউ যখন রান্না ঘরে
গেল তখন বউকে না জানিয়ে লুকিয়ে রাখা মাটির ব্যাংকটা বের করে ভেঙ্গে দেখলাম সেখানে
প্রায় ৪৮০ টাকা হয়েছে।
বাসা থেকে বের হবার আগে বউকে বলেছিলাম,
আজ বাড়িতে ফিরতে দেরী হবে।
বউ মাথা নাড়ে,বলে ভালো কইরা থাকবেন। চলেগেলাম ভ্যান নিয়ে।
সারাদিন রিক্সা চালিয়ে সন্ধ্যা সাতটায় মার্কেটে
গিয়েছিলাম
বউয়ের জন্যে একটা শাড়ী কেনার জন্য।
আজরাতে বউকে দিব। ,
ঘুরে ঘুরে অনেক শাড়ীই দেখছিলাম,পছন্দ হয়
কিন্তু দামের জন্য বলতে পারিনা।
অবশেষে দোকানীকে বললাম,
--ভাই এই কাপড়টার দাম কত? --১৫০০ টাকা।
আমার কাছে তো আছে মাত্র ৪৮০ টাকা।তাই ফিরে
আসলাম। মার্কেট থেকে বের হয়ে
বাহিরে বসে থাকা দোকানদারদের থেকে ৪৮০
টাকায় একটা শাড়ী কিনে নিয়ে বাড়িতে চলে আসি। মাঝেমধ্যে ভাবি,এই দোকান গুলো যদি না
থাকত,তাহলে কত কষ্ট হত আমাদের মত গরিবদের।
ফুরফুরে মেজাজে বাড়িতে ঢুকলাম।
অনেকদিন পর বউকে কিছু একটা দিতে
পারব,ভাবতেই বুকটা খুশিতে ভরে উঠছে বারবার। ,
রাতে খেয়ে ঘুমিয়ে পরার ভান করে শুয়ে আছি।
বারটা বাজার
অপেক্ষায় চোখ বন্ধ করে আছি।
কল্পনার জগতে ভাসছিলাম,বউকে দেবার পর বউ কি বলবে?কতটা খুশি হবে?
__
রাত বারটা বেজে গেল।বউকে ডেকে
তুললাম।
ডেকে তুলে বউয়ের হাতে শাড়ীটা তুলে দিয়ে
বললাম, বউ আজ আমাদের বিবাহ বার্ষিকী।আজকের
তারিখে তুমি আমার এই কুড়ে ঘরটাতে এসেছিলে।
আমার পক্ষথেকে তোমার জন্য এই ছোট্ট
উপহার। বউ শাড়িটা বুকে জড়ায়,চোখ দিয়ে পানি ঝরতে
থাকে ওর।
তারপর উঠে গিয়ে ট্রাঙ্কটা খুলে শাড়িটা রেখে
দেয়।
তারপর কি যেন বের করে।
আমি উকি মেরে দেখার চেষ্টা করেও দেখতে
পাইনা।
বউ ট্রাঙ্কটা বন্ধ করে আমার হাতে
একটা লুঙ্গি দিল।কিছুটা অবাক হয়ে গেলাম আমি। কারন টাকা পেল কোথায়? জিজ্ঞাসা করলাম,
--টাকা পেলে কোথায় তুমি?
--অনেকদিন আগে থেকে প্রত্যেকদিন একমুঠ
করে চাল খাবারের চাল থেকে আলাদা করে
জমিয়ে রাখতাম।জমিয়ে জমিয়ে কিছুদিন আগে পাশের বাসার ভাবির কাছে বিক্রি করে দিছি।সেই টাকা
দিয়ে লুঙ্গি কিনছি।ভাবছিলাম আজকে দিব, আপনি তো
এসেই ঘুমিয়ে পরলেন।তাই ঠিক করছিলাম কাল
সকালে দিবো।
আমি কিছু বলতে পারলামনা।শুধু লুঙ্গিটা উল্টিয়েপাল্টিয়ে
দেখছিলাম।
তারপর বললাম,শুনছি বড় সাহেবরা নাকি বিয়ের দিন
তারিখে কেক কাটে।
বউ বলে,আমাদের কি অত টাকা আছে? --বাসায় মুড়ি আছে।
--যাও সরিষার তেল দিয়ে মুড়ি নিয়ে এসো।সাথে
একটা কাঁচামরিচ
আর একটা পিয়াজ আনিও। --আচ্ছা দাড়ান আনতেছি।
টিনের ফাক আর জানালা দিয়ে চাঁদের আলো
আসতেছে।দুজন জানালার পাশে বসে মুড়ি খাচ্ছি,
আমাদের প্রথম বিবাহ বার্ষিকী পালন করছি
__ ছোট ছোট গিফট আর অফুরন্ত ভালবাসায় বেঁচে
থাকুক আমাদের মত ভ্যান গাড়ি ওয়ালাদের জীবন..,,
Monday, July 9, 2018
love sms
মনের আবেগ
দিয়ে কখনো বাস্তবতাকে পরিমাপ
করা যায় না। বাস্তবতার কাছে মনের
আবেগের কোন স্থান নেই। মনের
আবেগ ও বাস্তবতা পৃথিবীর দুই মেরুর
মতোই আলাদা। মনের আবেগ
অনেকটা চুইংগামের
মতো যতো ইচ্ছা টেনে লম্বা করা যায়।
যতক্ষন ইচ্ছা চাবানো যায় আর
বাস্তবতা হলো ক্যাডবেরী চকলেটের
মতো, মুখে দিলেই নিঃশেষ
হয়ে যাবে।
দিয়ে কখনো বাস্তবতাকে পরিমাপ
করা যায় না। বাস্তবতার কাছে মনের
আবেগের কোন স্থান নেই। মনের
আবেগ ও বাস্তবতা পৃথিবীর দুই মেরুর
মতোই আলাদা। মনের আবেগ
অনেকটা চুইংগামের
মতো যতো ইচ্ছা টেনে লম্বা করা যায়।
যতক্ষন ইচ্ছা চাবানো যায় আর
বাস্তবতা হলো ক্যাডবেরী চকলেটের
মতো, মুখে দিলেই নিঃশেষ
হয়ে যাবে।
love sms
অন্যকে খুশি করার
মাঝে কোমল একটা আনন্দ আছে যা
জীবনের
অর্থটাকেই বদলে দেয়।একটা একশো
ওয়াট
বাল্পের
মত জ্বলজ্বল করা হাসিমুখ দেখার
মধ্যে
অপার্থিব
অনুভূতি লুকিয়ে থাকে যা সস্তা
নয়,যা
টাকায়
মেলেনা।।
মাঝে কোমল একটা আনন্দ আছে যা
জীবনের
অর্থটাকেই বদলে দেয়।একটা একশো
ওয়াট
বাল্পের
মত জ্বলজ্বল করা হাসিমুখ দেখার
মধ্যে
অপার্থিব
অনুভূতি লুকিয়ে থাকে যা সস্তা
নয়,যা
টাকায়
মেলেনা।।
একটি গরিব ছেলের ভালবাসার গল্প,,,
মেয়েটি তখন জানতে পারে যে ছেলেটি তার পিছু ঘুরছে। আর তার রিলেটিভ ফ্রেন্ড ছিল শাহিন(গ্রামবাসি সম্পর্কে ছোট ভাই) তাকে মেয়েটি বলে দেয় যেন তার পিছনে না ঘোরে। কিন্তু ছেলেটি এ কথা শোনার পরেও ঘোরে এজন্যই যে তাকে যে প্রতিদিন না দেখলে তার ভাল লাগে না। তখন ছেলেটি ভাবলো এভাবে তো আর চলবে না মেয়েটির সাথে কথা বলতে হবে। তাই শাহিনকে বললো মেয়েটি যেন তার সাথে দেখা করে। পরের দিন ছেলেটি দেখা করাতে যায়। কিন্তু সেদিন আর কথা হল না।এজন্যই যে ছেলেটির সাহস কম ছিল। আবার পরের দিন ছেলেটি দেখা করার জন্য যায়।প্রথম কোন মেয়েকে ভালবাসার কথা বলবে। দেখা হলো মেয়েটির কিন্তু কি দিয়ে শুরু করবে ভেবে পাচ্ছে না। ছেলেটি সামনে দাঁড়াতে বলল কিন্তু মেয়েটি দাঁড়াল না।সেদিন আর কথা হলো না।পরের দিন আবার দেখা করার জন্য গেল কোন কথা ছাড়াই। মেয়েটির নাম ধরে ডাকল আর দাঁড়াতে বলল মেয়েটিও দাঁড়াল। ভালবাসার কথাটা বলবে বলে কিন্তু মেয়েটির চোখের দিকে তাকাতেই ছেলেটি নিঃস্তব্দ হয়ে যায়। সাঁজানো কথাগুলো যেন সব এলোমেলো হয়ে যায়। ছেলেটি শুধু বলল "আমি যে তোমার পিছনে ঘুরি একি তুমি জানো "মেয়েটি বলল হ্যা।"এসব কি বিরক্ত মনে করো "আবার মেয়েটি উওরে বলল "হ্যা "তখন ছেলেটি বলল "ঠিকআছে চলে যাও"। দু -এক পা হাটতেই মেয়েটি বলল "আর যেন আমার পিছনে না ঘোরা হয়"।ছেলেটি আর কোন কথা বলল না। কারন মেয়েকে ডিস্টাব করা তার একদম পছন্দ না। তখন তার ফ্রেন্ড বলল সাবাস। এ কারনে যে প্রথম কোন মেয়েকে দাঁড়করে কথা বলল ছেলেটি। তখন থেকে ছেলেটি আর নিয়মিত দেখে না মেয়েটিকে। কিন্তু দেখা না হলে কি হবে। ছেলেটির হৃদয়ে জমা কথাগুলো সব সময় মেয়েটিকে মনে করিয়ে দিত আর দিন দিন কস্ট বেড়েই যেত। তখন দুঃখ গুলো মুছতে সে একটি আইডি খোলে। আর তার নাম দেয় "অসমাপ্ত আশা"। সেখানে মেয়েটির নামে অনেক আইডিকে ফ্রেন্ড বানায় সে। সব সময় তার কথা ভাবতো। মেয়েটি মন খুলে হাসতো না কিন্তু ছেলেটিকে দেখা মাএই মেয়েটি মুসকি মুসকি হাসতো। এগুলো ভেবে ভেবে দিন কাটতো ছেলেটির। মেয়েটির কথা ভাবলে আর কোন মেয়েকে তার ভাললাগে না। সামনে তার HSC পরিক্ষা কিন্তু সারাক্ষন মেয়েটিকে নিয়ে চিন্তা করে। আগের মতো আর লেখাপড়া ভাল লাগে না।
গল্পের এখানেই শেষ নয় পরে আরো অবাক করা কাহিনি।ছেলেটি কিছুদিন ইচ্ছে করেই যোগাযোগ রাখতো না। তাকে দেখলে যেন নিরব হয়ে যায় ছেলেটি তার যে কিছুই ভাল লাগে না। কিন্তু ভাগ্য তাকে ঠিকই দেখা করে দিতো। ১৪ ই ফেব্রুআরি মেয়েটিকে লাল পোশাকে দেখে ছেলেটি। লাল পোশাকে হেব্বি দেখাতো মেয়েটিকে। ভালবাসা দিবসে এভাবে দেখা হবে মেয়েটির সেটা কখোনো ভাবেনি ছেলেটি। রাতে মেয়েটিকে নিয়ে কবিতা লিখতো আর তার "অসমাপ্ত আশা"নামের আইডি তে S এর পিক আপলোড দিতো। কারন মেয়েটির নামের প্রথম অক্ষর Sছিল।অনেক কস্ট করে মেয়েটির কয়েকটা ছবি সংগ্রহ করে ছেলেটি। ছবিগুলো যার কাছ থেকে নিয়েছে সেও জানে না। রাতে ছবি গুলো দেখে দেখে ঘুমাতো আর সপ্নেও দেখতো মেয়টিকে। এভাবেই তার দিন কাটতো। আজ তার HSC পরিক্ষা শুরু ছেলেটির বাবা ছেলেটির মাথায় হাত বুলিয়ে দিতে বলছে "বাবা আমার অনেক কষ্টের টাকা ভাল করে পরিক্ষা দিস। বলতে বলতে ছেলেটির বাবা কেঁদে ফেলে ছেলেটিও তার চোখের পানি ধরে রাখতো পারলো না। প্রথম পরিক্ষাটা তেমন ভাল হয় নি। কারন প্রশ্ন খুব কঠিন হয়েছিল। দ্বিতীয় দিন পরিক্ষা দিতে যেতে মেয়েটির সাথে দেখা হলো ছেলেটির। যতক্ষন দেখা সম্ভব ততক্ষন দেখলো ছেলেটি সাথে মেয়েটিও। আজ পরিক্ষাটা তার ভালই হয়েছে। ১মাস ছয় দিন পর আবার দেখা হলো মেয়েটির। কি মায়াবি চোখে তাকায় মেয়েটি ছেলেটির চোঁখ যেন কিছুতেই সরে না। ছেলেটির মনে হয় সারাক্ষন ওর দিকে চেয়ে থাকি।
এখন পরিক্ষা শেষ হলো ছেলেটির। ছেলেটি ভাবলো যেভাবেই হোক মেয়েটিকে যে বলতেই হবে। মেয়েটির fb আইডি আছে তা ছেলেটি জানতো। কিন্তু ছেলেটির নিজের আইডি বা অন্য ফ্যাক আইডি দিয়ে ad পাঠালে গ্রহন নাও করতে পারে। তার ছোট ভাই এর পিক ছিল ছেলেটির কাছে। আর তার নামেই আইডি খুললো সে যাতে মেয়েটি চিনতে পারে কেননা আগে তাকে চিনতো। মেয়েটির খোজ নেওয়া ছেলেটির খুব দরকার ছিল। তার ফ্রেন্ড সেজে ৬ দিন কথা বলল fbতে কিন্তু আজ আর ভাল লাগছে না মিথ্যা অভিনয় করেতে আজ তাকে যে সত্যটা বলতে হবে। তারপর..................................................................................................................................................................... গল্পটা কি এভাবেই চলতে থাকবে?
গল্পের এখানেই শেষ নয় পরে আরো অবাক করা কাহিনি।ছেলেটি কিছুদিন ইচ্ছে করেই যোগাযোগ রাখতো না। তাকে দেখলে যেন নিরব হয়ে যায় ছেলেটি তার যে কিছুই ভাল লাগে না। কিন্তু ভাগ্য তাকে ঠিকই দেখা করে দিতো। ১৪ ই ফেব্রুআরি মেয়েটিকে লাল পোশাকে দেখে ছেলেটি। লাল পোশাকে হেব্বি দেখাতো মেয়েটিকে। ভালবাসা দিবসে এভাবে দেখা হবে মেয়েটির সেটা কখোনো ভাবেনি ছেলেটি। রাতে মেয়েটিকে নিয়ে কবিতা লিখতো আর তার "অসমাপ্ত আশা"নামের আইডি তে S এর পিক আপলোড দিতো। কারন মেয়েটির নামের প্রথম অক্ষর Sছিল।অনেক কস্ট করে মেয়েটির কয়েকটা ছবি সংগ্রহ করে ছেলেটি। ছবিগুলো যার কাছ থেকে নিয়েছে সেও জানে না। রাতে ছবি গুলো দেখে দেখে ঘুমাতো আর সপ্নেও দেখতো মেয়টিকে। এভাবেই তার দিন কাটতো। আজ তার HSC পরিক্ষা শুরু ছেলেটির বাবা ছেলেটির মাথায় হাত বুলিয়ে দিতে বলছে "বাবা আমার অনেক কষ্টের টাকা ভাল করে পরিক্ষা দিস। বলতে বলতে ছেলেটির বাবা কেঁদে ফেলে ছেলেটিও তার চোখের পানি ধরে রাখতো পারলো না। প্রথম পরিক্ষাটা তেমন ভাল হয় নি। কারন প্রশ্ন খুব কঠিন হয়েছিল। দ্বিতীয় দিন পরিক্ষা দিতে যেতে মেয়েটির সাথে দেখা হলো ছেলেটির। যতক্ষন দেখা সম্ভব ততক্ষন দেখলো ছেলেটি সাথে মেয়েটিও। আজ পরিক্ষাটা তার ভালই হয়েছে। ১মাস ছয় দিন পর আবার দেখা হলো মেয়েটির। কি মায়াবি চোখে তাকায় মেয়েটি ছেলেটির চোঁখ যেন কিছুতেই সরে না। ছেলেটির মনে হয় সারাক্ষন ওর দিকে চেয়ে থাকি।
এখন পরিক্ষা শেষ হলো ছেলেটির। ছেলেটি ভাবলো যেভাবেই হোক মেয়েটিকে যে বলতেই হবে। মেয়েটির fb আইডি আছে তা ছেলেটি জানতো। কিন্তু ছেলেটির নিজের আইডি বা অন্য ফ্যাক আইডি দিয়ে ad পাঠালে গ্রহন নাও করতে পারে। তার ছোট ভাই এর পিক ছিল ছেলেটির কাছে। আর তার নামেই আইডি খুললো সে যাতে মেয়েটি চিনতে পারে কেননা আগে তাকে চিনতো। মেয়েটির খোজ নেওয়া ছেলেটির খুব দরকার ছিল। তার ফ্রেন্ড সেজে ৬ দিন কথা বলল fbতে কিন্তু আজ আর ভাল লাগছে না মিথ্যা অভিনয় করেতে আজ তাকে যে সত্যটা বলতে হবে। তারপর..................................................................................................................................................................... গল্পটা কি এভাবেই চলতে থাকবে?
Valobasar Gorpo
মেয়েটি বড়লোক বাবা-মায়ের এক মাত্র মেয়ে! . মেয়েটাকে একটা ছেলে খুব ভালোবাসতো। ছেলেটা মেয়েটিকে অনেক বার প্রস্তাব দেয়। কিন্তু,মেয়েটা রাজি হয় না, বরং মেয়েটা ছেলেটাকে নানা ভাবে অপমান করতো। কারণ,ছেলেটা দেখতে স্মার্ট ছিল না,তার উপর আবার গরীব ছিল! মেয়েটা কোন দিন ছেলেটার মন বুঝার চেষ্টা করে নি! . তারপর মেয়েটা ওই স্কুল থেকে চলে আসে। . ছয় বছর পর…..... মেয়েটার বিয়েতে মেয়েটা ছেলেটাকে নিমন্ত্রন করে।তারপর মেয়েটা ছেলেটাকে ডেকে বলে, “তোমাকে ভালো না বেসে সব চেয়ে ঠিক কাজটি করেছি। তোমাকে ভালোবাসলে,আজকে ওর মতো একটা স্বামী পেতাম না”! ওর আমাকে দেওয়ার মতন সবই আছে,ওই আমাকে বিয়ে করার যোগ্য। তোমার কি আছে?” এই বলে মেয়েটা বিয়ের পিড়িতে বসতে চলে যাচ্ছিল। তখন ছেলেটা,মেয়েটার পিছন থেকে অশ্রু চোখে ডাক দিয়ে বললো,,, “সত্যিই তো তোমাকে ভালবাসাবো কেন? আমার তো কিছুই নেই….. তুমি ওকে বিয়ে করলে সত্যিই সুখী হবে" এই বলতে-বলতে চোখের পানি মুছতে মুছতে চলে গেলো! . তারপর মেয়েটার বিয়ে হয়ে যায়! দুই বছর পর “ছেলেটা তখনও বিয়ে করেনি। ছেলেটার কাছে হঠাৎ করে খবর আসে মেয়েটা অসুস্থ।তখন রাত ১ টা বাজে,তক্ষণই ছেলেটা চলে যায় হাসপাতালে! আর শোনে মেয়েটার দুইটি কিডনিই নষ্ট হয়ে গেছে! খুব দ্রুত মেয়েটার জন্য কিডনি প্রয়োজন! . তখন ছেলেটা বললো আমিই ওকে কিডনি দিবো! ডাক্তারবললেন,আপনি তো একটা কিডনি দিতে পারবেন,কিন্তু মেয়েটার তো দুইটা কিডনির প্রয়োজন। ছেলেটা বললো,আমি ওকে দুইটা কিডনিই দেব।ডাক্তার বললো,দুটো কিডনি দিলেতো,আপনি নিজেই মারা যাবেন! তখন ছেলেটা বলে,আমি তো অনেক আগেই মারা গেছি! কোনো সমস্যা নেই,ওকে বাঁচাতেই হবে। কারণ, আমি ওকে ভালোবাসি! . আমি ওর মাঝেই বেচেঁ থাকতে চাই! ছেলেটা তার দুটো কিডনিই দান করে মারা যায়। . কিছু দিন পর মেয়েটা সুস্থ হয়ে ওঠে,তার স্বামীকে জিজ্ঞাসা করে, আচ্ছা,আমাকে কিডনি কে দিয়েছে? তক্ষণ তার স্বামী মাথা নিচু করে বললঃ- “যে ছেলেটি তোমাকে ভালোবাসত,। সেই ছেলেটিই তোমাকে কিডনি দিয়েছে! এই কথা শুনে মেয়েটার চোখ দিয়ে ঝর- ঝর করে পানি পড়তে লাগল! "আর তখন মেয়েটা বুঝতে পারে,ছেলেটা তাকে কতটা ভালোবাসত"। কিন্তু,তখন বুঝে কি লাভ? ছেলেটাই তো আর নেই!
Labels:
valobasar gorpo
Location:
Hospital Rd, Charbhadrasan, Bangladesh
Subscribe to:
Posts (Atom)